টাইম লাইন ২২ শে জুন, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট একজন গরীব, অসহায়, মেধাবী ছাত্রের জন্য আবেদন এবং অতঃপর............................. - ICT-তে জীবন গড়ি

Infotech Ad Top new

Infotech ad post page Top

টাইম লাইন ২২ শে জুন, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট একজন গরীব, অসহায়, মেধাবী ছাত্রের জন্য  আবেদন এবং অতঃপর.............................

টাইম লাইন ২২ শে জুন, কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট একজন গরীব, অসহায়, মেধাবী ছাত্রের জন্য আবেদন এবং অতঃপর.............................

Share This
ঘটনাটা বেশিদিন আগের নয়, টাইম লাইন ২২ শে জুন ‘১৫ ইং, মোঃ রাকিব হোসেন নামে একজন গরীব, অসহায় মেধাবী ছাত্রের আর্থিক সহায়তার জন্য আমি বিবেকের দায়বদ্ধতা হতে স্ব-প্রেনোদিত হয়ে সম্মানিত জেলাপ্রশাসক, কুষ্টিয়া মহোদয়ের ফেসবুক পেজ DC Office, Kushtia, Bangladesh এ একটি মানবিক আবেদন করি।


ছবিতে মোঃ রাকিব হোসন তার নিজ বাড়ীতে
জিপিএ৫(গোল্ডেন) প্রাপ্ত এই ছেলেটির জন্য আমাদের সকলে একটি দায় আছে যা এড়িয়ে যাওয়াটা আর যাই হোক কোন নৈতিকতার পর্যায়ে পড়েনা। সেই দায়-বদ্ধতা থেকেই আবেদন বা আরজি হিসেবে আমি নিচের পোস্ট টি করি।


আমার এ আবেদনে সাঁড়া দিয়ে, সম্মানিত জেলা প্রশাসক জনাব, সৈয়দ বেলাল হোসেন তাৎক্ষণিক এই মেধাবী ছাত্রের উপযুক্ত খোঁজ-খবর সাপেক্ষে উপজেলা পরিষদের বার্ষিক উন্নয়ন তহবিলের শিক্ষা খাত হতে তার একটি সাহায্যের জন্য তৎকালীন কর্মরত উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা জনাব, শামীমুল হক পাভেল কে নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশ মোতাবেক উপজেলা কর্মকর্তা এই মেধাবী ছাত্রকে মাসিক ২০০০ টাকা হিসেবে একবছরে ২৪ হাজার টাকা দেওয়ার কথা বলেন এবং ঐসময়ে কর্মরত উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা জনাব, ফজলে হোসেন রাব্বি কে এই মেধাবী ছেলের ভর্তি ও সার্বক্ষনিক দেখভালের দায়িত্ব দেন। সেই হিসেবে রাকিব হোসেন মাসিক ভিত্তিতে এ পর্যন্ত তিন মাসের অার্থিক সাহায্য ৬০০০ টাকা ও ভর্তি বাবদ আলাদা ২৫০০ টাকা পেয়েছে। যার স্বীকৃতি স্বরুপ জেলা-প্রশাসক মহোদয়ের ফেসবুক পেজে নিচের পোস্ট পরিলক্ষিত হয়। 



 কিন্তু  ইতিমধ্যেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমুল হক পাভেল, সমাজ সেবা কর্মকর্তা ফজলে হোসেন রাব্বি দুজনেই বদলী হয়ে অন্যত্র চলে গিয়েছেন। এর ফলে মেধাবি এই ছেলেটি আর কোন সাহায্য পাচ্ছেনা। সরকারী সহায়তা আর ভ্যানচালক বাবার পাঠানো সামান্য অর্থদিয়ে কোন রকমে মেধাবী এ ছেলেটির লেখা পড়া এগিয়ে চলছিল। এখন আর্থিক সাহায্য বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তার লেখা পড়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম। অসহায় এই ছেলেটি বর্তমানে কর্মরত দৌলতপুর উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তার নিকট তার সাহায্যের অর্থ চাইলে, তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন এবং জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট বিষয়টি জানাতে বলেন। এভাবেই ছেলেটি তার সাহা্য্যের অর্থ পাওয়ার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। শ্রদ্ধেয় জেলা প্রশাসক মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষন করে আকুল আবেদন জানাচ্ছি এ বিষয়টি সুরাহা করার জন্য।


No comments:

Post a Comment

Infotech Post Bottom Ad New

Pages