- গলায় কাঁটা আটকে থাকলে কয়েক ঢোক পানি খেলে তা পানির ধাক্কায় পাকস্থলীতে নেমে চলে যায়। তারপরেও না গেলে কিছুক্ষণ পর পর কয়েক ঢোক পানি খেতে হবে।
- শুকনো ভাত দলা করে বা চিড়ে-মুড়ি কলা খাওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ খাঁজে আটকে থাকা কাঁটাকে এরা স্পর্শ করতে পারে না আর বিঁধে থাকা কাঁটাকে ধাক্কা দিলে কাঁটাটা আরো পোক্ত হয়ে গেঁথে যেতে পারে।
- এক টুকরো লেবু নিন, তাতে একটু লবণ মাখিয়ে চুষে চুষে লেবুর রস খেয়ে ফেলুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
- পানির সাথে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে পান করলেও ঠিক লেবুর মতই কাজ হবে।
- একটু অলিভ অয়েলও পান করতে পারেন। কাঁটা পিছলে নেমে যাবে।
Infotech Ad Top new
Infotech ad post page Top

খাওয়ার সময় অসাবধানতার কারণে অনেক সময় মাছের কাঁটা গলায় আটকে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাঁটা গলার ভেতরের খাঁজে আটকে থাকে, গেঁথে থাকে না। আর শিশুদের গলায় যখন মাছের কাঁটা বিঁধে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তখন তা তাদের গলার ভিতরের টনসিলে বিঁধে থাকে। কেননা শিশুদের টনসিল স্বাভাবিকভাবেই আকারে একটু বড় থাকে। গলায় কাঁটা আটকে থাকলে বা বিঁধলে ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা অনুভব হয়। আপনি জানেন কি ? মাত্র একদিনের হোমিও ট্রিটমেন্টেই গলায় বিধা মাছের কাটা দূর হয়ে যায়। যাই হোক, আগে আপনাদের কিছু ঘরোয়া সমাধানের কথা
বলব।
তাৎক্ষণিক ভাবে কি করবেন :-
সর্বাধিক কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা :-
উপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলি সবসময় কাজ নাও করতে পারে। তবে ভয় নেই। আপনার গলায় আটকানো মাছের কাঁটা ১০০% নিশ্চয়তা সহ খুব দ্রুত নেমে যাবে। তার জন্য আপনার নিকটস্থ একজন হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে এবং ইনফেকশন হলে সর্বাধিক কার্যকর ট্রিটমেন্ট হলো হোমিওপ্যাথি, এটা আপনি বিশ্বাস করেন বা না করেন ! যদি গলায় মাছের কাঁটা বিধে এবং এর জন্য কোনো প্রকার ইনফেকশন হয় তাহলে নিশ্চিন্তে হোমিও ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে ট্রিটমেন্ট নিন দেখবেন খুব অল্প সময়েই আপনার গলায় আটকানো মাছের কাঁটা অথবা এই সংক্রান্ত যাবতীয় ইনফেকশন দূর হয়ে গেছে। পুরু বিষয়টি আপনার কাছে ম্যাজিকের মত মনে হবে।
লেখাটি পুর্বে এখানে প্রকাশিত
Tags
# স্বাস্থ্য তথ্য
Share This

About Goljar- The Patroblogger
স্বাস্থ্য তথ্য
Ярлыки:
স্বাস্থ্য তথ্য
Infotech Post Bottom Ad New
Author Details
ইনফোটেকলাইফ.কম এর তালিকা ভুক্ত একজন লেখক ও কলামিস্ট।
তাঁর লেখা আপনাদের ভাল লাগলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্টস করে দয়া করে আমাদের উৎসাহিত করবেন। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখকের বিরুদ্ধে তাঁর লেখা নিয়ে আপনার কোন অভিযোগ থাকলে আপনি আমাদের অভিযোগ ডেস্ক-এ অভিযোগ করতে পারেন। ইনফোটেকলাইফ.কম কোন লেখকের বিতর্কিত লেখার দায়ভার বহন করেনা। তবে আপনার করা অভিযোগের সত্যতা প্রমানিত হলে উক্ত লেখককে অস্থায়ী কিংবা গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। ইনফোটেকলাইফ.কম এর সাথে যুক্ত থাকতে নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে Join,Like ও Follow করুন।
তাঁর লেখা আপনাদের ভাল লাগলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্টস করে দয়া করে আমাদের উৎসাহিত করবেন। এই ওয়েবসাইটের কোন লেখকের বিরুদ্ধে তাঁর লেখা নিয়ে আপনার কোন অভিযোগ থাকলে আপনি আমাদের অভিযোগ ডেস্ক-এ অভিযোগ করতে পারেন। ইনফোটেকলাইফ.কম কোন লেখকের বিতর্কিত লেখার দায়ভার বহন করেনা। তবে আপনার করা অভিযোগের সত্যতা প্রমানিত হলে উক্ত লেখককে অস্থায়ী কিংবা গুরুতর অভিযোগের ক্ষেত্রে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হতে পারে। ইনফোটেকলাইফ.কম এর সাথে যুক্ত থাকতে নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে Join,Like ও Follow করুন।
No comments:
Post a Comment