রেকর্ডিং এর তিনটি আলাদা অপশন:
যারা Camtasia Studio নামের সফটওয়্যারটির নাম আগে কখনো শুনেননি তাদের জন্য বলছি ডেস্কটপ নামক কোন মুভি যদি বানাতে চান তাহলে এটি কমপ্লিট সফটওয়ার কারন এটি আপনার ডেস্কটপের সকল একটিভিটি রেকর্ড করতে সক্ষম এবং তা এডিটিং এর মাধ্যমে আর ও প্রফেশনাল লুক দেওয়া সম্ভব।
আর আপনি যদি একজন পুরোনো ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে দেখবে আগের ভারসন গুলো থেকে এর পার্থক্যটা কোথায়।
মাইক্রোসফট ডক্যুমেন্ট এর ন্যায় অটো সেভ(Auto Save) এর ব্যবস্থা:
মাইক্রোসফট ডক্যুমেন্ট এর ন্যয় এতে Automatically Save এর ব্যবস্থা রয়েছে। যাতে করে কোন কারনে আপনার সিস্টেমের কোন সমস্যা হলে বা সিস্টেম হ্যাং করলে বা ক্রাশ করলে ও আপনি আপনার করা কাজ ফেরত পেতে পারেন।প্রায় সকর ধরনের মাল্টিমিডিয়া ফরম্যাট অন্তর্ভুক্ত:
এডিট করা ভিডিওকে iPod, Flash movies, Quicktime and Windows Media সহ ইউটিউবে প্রকাশ করার উপযোগী করে তুলতে সম্ভাব্য সকল অপশন এতে রাখা হয়েছে। এই অপশনগুলো Version 4 এও বিদ্যমান ছিল কিন্তু ক্যামটেসিয়া ৫ এ ভিডিও এনকোডিং প্রসেসটা আর ফাস্ট বা দ্রুত যা ব্যবহারকারি একবার ব্যবহার করলেই বুঝবেন।
দুটি ফাংশনাল কী (F9, F10)দ্বারা স্ক্রীনশটকে মুভিতে রুপান্তর করা যায়ঃ
Castasia Studio 5 আপনাকে Qarbon ViewletBuilder এর মত করে ফুল মোশন ভিডিও নির্মান করার সুবিধা দেয়। চলমান স্ক্রীনের স্নাপশট নিতে প্রতিবার আপনার রেকর্ড বাটন(F9) বাটন চাপুন ঠিক যেমন করে আপনি ক্যামেরার শার্টার বাটন চাপেন। যখন শেষ হবে তখন (F10) বাটন চাপুন আপনার সকল স্ক্রিন শট এক ক্লিকেই মুভি ফরম্যাটে পরিনত হবে (এ্যানিশেন Stop করতে ভুলবেন না)
অটো স্মার্ট ফোকাস:
আর একটি এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ক্যামটেসিয়া স্টুডিও কে অন্যান্য সফটওয়ার থেকে একে আলাদা করেছে। সেটি হল স্মার্ট ফোকাস। এটি যে কোন ভিডিওকে ফূল স্ক্রীন রেকর্ড করতে পারে এবং এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে জুম এবং কী-ফ্রেম এড করতে সক্ষম।এটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ও রেকর্ড করতে পারে যা আপনি ইউটিউবেও আপলোড করতে পারবেন।
সফটওয়্যার টি ফুল ভারসন করতে এই খানে যান আর দেখুন পুরো প্রসেস।
আমিতে বলব এমন একটি সফটওয়্যার সবসময় আপনার হাতের কাছে থাকা জরুরী। তো আর দেরী কেন ডাউনলোড করুন এক্ষনই--
No comments:
Post a Comment